• রবিবার, ০১ জুন ২০২৫, ১২:৩৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
ভোলায় ঘূর্ণিঝড় শক্তির প্রভাবে বিভিন্ন গ্রাম প্লাবিত,১০৮টি বাড়িঘর বিধ্বস্ত,সাড়ে ৫২ হাজার পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত বোরহানউদ্দিনে নিম্নচাপের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্থদের হাফিজ ইব্রাহিমের আর্থিক সহায়তা কোস্টগার্ডের আয়োজনে ‘তারুণ্যের উৎসব শীর্ষক পরিচ্ছন্নতা অভিযান ও র‍্যালী বোরহানউদ্দিনে বিকল্প কর্মসংস্থান তৈরির লক্ষ্যে ১৬ জেলের মাঝে বকনা বাছুর বিতরণ জলবায়ুর ধ্বংসযজ্ঞে বাস্তুচ্যুত ভোলা: হারিয়ে যাওয়া জীবনের খোঁজে ভোলায় ইএসডিও’র আয়োজনে দিনব্যাপী চাকুরি মেলা অনুষ্ঠিত রবীন্দ্র-নজরুল জন্মজয়ন্তীতে ভোলায় বইপাঠ ও রচনা প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের পুরস্কার প্রদান বোরহানউদ্দিনে ৩ দিনব্যাপী ভূমি মেলার উদ্বোধন বোরহানউদ্দিনে মাসব্যাপী শিল্প ও বানিজ্য মেলার শুরু ভোলায় যৌতুক না পেয়ে গৃহবধূকে নির্যাতনের অভিযোগ

পূর্ব শত্রুতার জের ধরে প্রতিপক্ষের উপর হামলা,আহত-৩ 

NEWS ROOM / ৩৩ বার ভিউ
আপডেট : সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

আশিকুর রহমান শান্ত ভোলা প্রতিনিধিঃ

ভোলায় জায়গা জমিজমার পূর্ব শত্রুতার জের ধরে প্রতিপক্ষের উপর হামলা চালিয়ে গুরুতর আহত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে কাশেম গংদের বিরুদ্ধে।

ভোলা সদর উপজেলার পূর্ব ইলিশা ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের গুপ্তমুন্সি গ্রামের বাসিন্দা বশির আহমেদ, নাইম ও সালমা বেগম এর উপর হামলা চালিয়ে গুরুতর আহত করে। রবিবার (১৫ সেপ্টেম্বর) পূর্ব ইলিশা ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের গুপ্ত মুন্সী গ্রামের আবু তাহের ব্যাপারী বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী বশির আহমেদ বলেন, আমাদের সাথে কাশেম সিকদারদের সাথে দীর্ঘদিন ধরে জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধ চলে আসছিল। সেই বিরোধের জের ধরে কাশেম সিকদার গংরা আমার ঘরের দেয়ালের পাশ দিয়ে ড্রেন করে পুরো বর্ষায় টয়লেটের মল-মূত্র ছাড়ছে। এই বিষয়টি আমি স্থানীয় মাইনুদ্দিনকে জানাই। মাইনুদ্দিনকে বিষয়টি জানানোর জের ধরে কোন কিছু বুঝে ওঠার আগেই কাশেম শিকদারের স্ত্রী ফেরদৌস পিছন থেকে জুতা দিয়ে আমাকে বারি দেন। বারি দেওয়ার বিষয়টি জানতে চাইলে কাসেম শিকদার ও তার ছেলে আমজাদ সহ তাদের দলবল নিয়ে আমার উপর অতর্কিত হামলা চালায়। হামলায় আমি দিশেহারা হয়ে ডাক চিৎকার দিতে থাকি। আমার ডাক চিৎকার শুনে আমার মেয়ে সালমা ছুটে আসলে   কাসেম গংরা তাকেও মারধর শুরু করে। এই অবস্থা দেখে আমার নাতি নাঈম আমাদেরকে উদ্ধারের জন্য ছুটে আসলে কাশেম তার পাশে থাকা কুড়াল নিয়ে আমার নাতি নাঈমের মাথায় কোপ দেয়। কোপ দেওয়ার সাথে সাথে তার মাথা থেকে রক্ত ছিটকি দিয়ে বের হওয়া শুরু হলে তারা সেখান থেকে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা আমাদের উদ্ধার করে ভোলা ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসেন।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত কাশেম সিকদার এর কাছে জানতে চাইলে তিনি অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন তারা আমাদের কে মেরেছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও নিউজ

ক্যাটাগরি